স্কুল প্রতিষ্ঠার তারিখঃ
০৩ জানুয়ারী ২০০২ সাল। স্কুল প্রতিষ্ঠাতাঃ মুহাম্মদ গিয়াসউদ্দিন (সাবেক এম.পি, নারায়ণগঞ্জ-৪)
প্রতিষ্ঠাতা সদস্যদের নামঃ
(১) মোঃ আব্দুল হাসেম মিয়া,
(২) মোসাঃ ইয়াতুননেছা,
(৩) রেশমা বেগম,
(৪) তোহফিজা বেগম,
(৫) জি.এম ফয়সাল,
(৬) জি.এম সাদরিল,
(৭) জি.এম কায়সার,
(৮) জি.এম সানভীর।
স্কুলটি এম.এ হাশেম ও ইয়াতুননেছা ফাউন্ডেশন কর্তৃক পরিচালিত।
প্রতিষ্ঠানের অবস্থানঃ
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের মুক্তিস্মরণী গেইট থেকে আনুমানিক ৪৫০ ফুট দÿÿন পার্শ্বে, ডেমরা-নারায়ণগঞ্জ রোড থেকে আনুমানিক ৬০০ ফুট পশ্চিম পার্শ্বে, হিরাঝিল এলাকার রোড় নম্বর-০২ এর দÿÿণ পার্শ্বে এর শিÿ প্রতিষ্ঠানের অবস্থান।
আমাদের দেশে বর্তমানে চতুর্মূখী শিক্ষা ব্যবস্থা বিদ্যমান। (আলিয়া ও কওমী এই দুই ধরনের মাদ্রসা শিক্ষা অপরদিকে, কিন্ডারগার্টেন ও সরকারী পাঠ্যক্রম এই দুই ধরনের স্কুল শিক্ষা।) এই শিক্ষা ব্যবস্থা শৈশবকাল থেকেই শিক্ষার্থীদের চিমত্মা-চেতনা, বিবেকবোধ এবং মূল্যবোধকে বিভক্ত করে তোলে।
প্রচলিত সাধারণ শিক্ষা এবং কিন্ডারগার্টেন শিক্ষার সাথে প্রয়োজনীয় ও যথাযথ ধর্মীয় শিক্ষার সংমিশ্রন না থাকায় শিক্ষিত হওয়ার পর অনেকের মধ্যে নৈতিক চরিত্র ও মানবিক মূল্যবোধের ব্যাপক অভাব পরিলক্ষিত হয়। প্রচলিত সাধারণ শিক্ষার সাথে এ্যাডভান্স ইংরেজী পাঠ্যক্রম না থাকায় শিক্ষার্থীরা স্কুল জীবনেই ইংরেজীতে পিছিয়ে পড়ে, ফলে উচ্চ শিক্ষা লাভ করতে গিয়ে তাদের মারাত্মক ভাবে সমস্যার সম্মুখীন হতে হয়। ফলে বর্তমান বিশ্বায়নের যুগে শিক্ষার সাথে যুগোপযোগী আধুনিক শিক্ষা ব্যবস্থা পরিপূর্ণ না থাকায় বাসত্মব জীবনে অনেক মেধাবী শিক্ষিত ব্যক্তি কর্মক্ষেত্রে যথাযোগ্য স্থান নিতে পারে না।
তাই আমরা দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি চতুর্মূখী শিক্ষা ব্যবস্থার পরিবর্তন এনে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞান ও ধর্মীয় শিক্ষার সংমিশ্রনে একমুখী শিক্ষা ব্যবস্থা চালু করা খুবই প্রয়োজন। এই প্রয়োজনীয়তার কথা চিমত্মা করেই আমরা আগামী প্রজন্মকে যথাযোগ্য ভাবে গড়ে তোলার লক্ষ্যে প্রচলিত শিক্ষার সাথে অতিরিক্ত ইংরেজী এবং অতিরিক্ত ধর্মীয় শিক্ষার সুষম সমন্বয় সাধনের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের ইহকাল ও পরকালের কল্যাণের শিক্ষা, দেশপ্রেম এবং জাতীয় চেতনার উদ্ধুদ্ধ করে গড়ে তোলার জন্য গতানুগতিক ধারার বাইরে এক ব্যতিক্রমধর্মী স্কুল প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছি। যা জাতির সামনে একটি
মডেল হিসেবে দিক নির্দেশার কাজ করবে বলে আমরা মনে করি।
যে সকল অভিভাবক তাদের সমত্মানদের প্রচলিত শিক্ষার সাথে অতিরিক্ত ইংরেজী শিক্ষা চান এবং যারা ধর্মীয় শিক্ষাকে গুরম্নত্ব দেন তাদের প্রত্যাশা পূরণে এই স্কুল সহায়ক হবে বলে আশা করি। ভিন্ন ভিন্ন ধর্মীয় ছাত্র-ছাত্রীদের নিজ নিজ ধর্মীয় বিশ্বাসের সাথে সামঞ্জস্য রেখে প্রণীত সিলেবাস অনুযায়ী শিক্ষা দান করার ব্যবস্থা রাখা হয়েছে এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।
সর্বোপরি ছাত্র-ছাত্রীদের মধ্যে স্রষ্টার প্রতি দৃঢ় বিশ্বাস, অবিচল আস্থা এবং স্বচ্ছ আকীদা সৃষ্টির মাধ্যমে নিস্কলুষ চরিত্র গঠনের প্রেরণা দান ও তাদের সুপ্ত প্রতিভা বিকাশের যথাযথ সুযোগ সৃষ্টির দ্বারা দেশ ও জাতির নি:স্বার্থ সেবায় আত্মনিয়োগকারী হিসেবে গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে মহান আলস্নাহ তায়ালার সন্তুষ্টি অর্জন করাই আমাদের মূল লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য।
০১ | আলহাজ্ব মুহাম্মাদ গিয়াস উদ্দিন | চেয়ারম্যান | ০১৯২৩৩৩৯৭৪০ |
০২ | আলহাজ্ব মো: ফজলুল হক | ভাইস চেয়ারম্যান | ০১৭৩২৬৪২৯৭২ |
০৩ | আলহাজ্ব মো: আলাউদ্দিন সরকার | ভাইস চেয়ারম্যান | ০১৭২৬৮১৮৪৬৭ |
০৪ | মো: আ: রহিম | সদস্য | ০১৯২৩৬২৩৬৭৮ |
০৫ | আলহাজ্ব মো: জসিমউদ্দিন ভূঁইয়া | সদস্য | ০১৯১১৩৬৬৬৮৫ |
০৬ | আলহাজ্ব মো: আ: মতিন | সদস্য | ০১৯৭১৫৬১৪৭৭ |
০৭ | মো: আকরাম হোসেন | সদস্য | ০১৯১৭২০৩৬১৮ |
০৮ | আলহাজ্ব মো: আনোয়ার ইসলাম | সদস্য | ০১৭১১৫৩৪০৫৮ |
০৯ | মো: সিরাজুল হক | সদস্য | ০১৯১৪৫১১১৬৮ |
১০ | মো: এলাহী নেওয়াজ তালুকদার | সদস্য | ০১৭১৫৯৩২৪১১ |
১১ | আলহাজ্ব মো: জাহাঙ্গীর হোসেন | সদস্য | ০১৯১৮৩৮৯১৯১ |
১২ | আলহাজ্ব মো: দেলোয়ার হোসেন | সদস্য |
|
১৩ | সালাউদ্দিন আহাম্মদ | সদস্য | ০১৬৭০০৫৪০৪৩ |
১৪ | মো: মকসুদুল হক রাসেল | সদস্য | ০১৭১১৬৯৯৭০১ |
১৫ | মো: ইকবাল হোসেন | সদস্য | ০১৮১৯৪২৪৮৬৭ |
১৬ | জি.এম. সুমন | সদস্য | ০১৯১৩৪৫৯৫৪২ |
১৭ | গোলাম মুহাম্মাদ সাদরিল | সদস্য | ০১৯২২২২৮৯৪৪ |
১৮ | মো: আবুল হোসেন | সদস্য | ০১৯১১৩৭৩৪২৭ |
১৯ | শিশির ঘোষ অমর | সদস্য | ০১৮১৬১৫০২৫৯ |
২০ | মো: রাজিব আহাম্মেদ | সদস্য | ০১৯১৩৫৭২০৮৭ |
২১ | মো: রিফাত রহমান | সদস্য | ০১৯১১৩০৯৯২৯ |
২২ | কামরম্নজ্জামান সুমন | অভিভাবক প্রতিনিধি |
|
২৩ | মো: ফরিদুল ইসলাম | শিক্ষক প্রতিনিধি | ০১৯১৫৭৫০০৫৭ |
২৪ | মো: আবুল কালাম | শিক্ষক প্রতিনিধি | ০১৭১১১১২৭০৩ |
২৫ | কাজী ফরহানা আক্তার | শিক্ষক প্রতিনিধি |
|
২৬ | মো: মিজানুর রহমান | সদস্য সচিব | ০১৮১৮১১৫৬০৩ |
জে. এস. সি-২০১১ : ‘এ’ গ্রেড সহ ১০০% পাশ।
জে. এস. সি-২০১২: ‘এ+’ সহ ১০০% পাশ।
এস. এস. সি-২০১২: ’এ’ গ্রেড সহ ১০০% পাশ।
সমাপণী ও পাবলিক পরীক্ষায় ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি প্রাপ্তিসহ জেলা পর্যায়ে বিভিন্ন সংস্থা কর্তৃক আয়োজিত বৃত্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ এবং কৃতিত্বের সাথে ফলাফল অর্জন।
জাতীয় দিবস ও আমত্মর্জাতিক দিবস উপলক্ষ্যে বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে একাধিকবার প্রথম স্থান অধিকার লাভ। যার স্মারক বিদ্যালয়ের প্রদর্শনী গ্যালারীতে সংরক্ষিত আছে। এছাড়াও বেসরকারী বিভিন্ন টিভি চ্যানেল কর্তৃক আয়োজিত অনুষ্ঠানে সক্রিয় অংশ গ্রহণ এবং সম্মামনা লাভ।
সকল প্রশংসা মহান আলস্নাহ পাকের জন্য। এই মহাবিশ্বের সবকিছুই সুশৃঙ্খল ও সুনিয়ন্ত্রিত, কিন্তু; মনুষ্য সমাজেই যত নৈরাজ্য ও অরাজকতা বিদ্যমান। এর কারণ একটাই; মহান স্রষ্টা ও প্রতিপালকের প্রদত্ত বিধি বিধান অন্য সব ক্ষেত্রে কার্যকরী হলেও মানব সমাজে তা উপেক্ষিত। আমরা ঐশ্বরিক বিধান তথা আল কোরআনের শিক্ষার বাইরে ভিন্ন মত ও পথের মধ্যে সুখ শামিত্মর সমন্বয় ঘটিয়ে শিক্ষার্থীদের সুশিক্ষায় শিক্ষিত করে চরিত্রবান ও আদর্শবান আলোকিত মানুষ হিসাবে শিক্ষার আলোয় উদ্ভাসিত করতে চাই। যাতে তারা ইহকাল এবং পরকালীন কল্যাণ লাভ করার কাজে মনোযোগী হতে পারে।
শিক্ষার্থীদের শরীর, মন ও আত্মার সুষম (Harmonious) উন্নতির লক্ষ্যে এবং জাতিকে একটি মননশীল প্রজন্ম দানের উদ্দেশ্যেই এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের জন্ম। এই লক্ষ্যকে বাসত্মবায়ন করার জন্য এই শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে রয়েছে নিজস্ব কিছু কার্যক্রম এবং অনুশাসন। যা শিক্ষার্থীদের বাধ্যতামূলক ভাবে মেনে চলতে হয়। স্কুলে আমরা শিক্ষার্থীদের মেধা বিকাশ ও ভাল ফলাফল করার পথ দেখাব, পাঠ পরিকল্পনা এবং আদায়ে সচেষ্ট থাকব। ছাত্র-ছাত্রীদের নিয়মিত স্কুলে উপস্থিতি নিশ্চিত করা, ডায়রী দেখে পাঠ পরিকল্পনা বাড়ীতে প্রস্ত্তত করার প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ। কোন অসৎ সঙ্গীর সাথে যাতে মিশতে না পারে, কোন অসৎ কাজে যাতে জড়াতে না পারে এবং শিক্ষার্থী কোন অবস্থায়ই মোবাইল ফোন যাতে ব্যবহার না করতে পারে তার জন্য তীক্ষ্ম নজরদারী করা। এককথায় মানুষের সবচেয়ে বড় সম্পদ তার সমত্মান; এই উপলব্দি বোধ থেকেই আমাদের আগামী পথচলা।
এই প্রতিষ্ঠান একটি অরাজনৈতিক ব্যতিক্রমধর্মী শিক্ষা প্রতিষ্ঠান হিসেবে সকলের নিকট গ্রহণযোগ্যতা পাবে। ইহকাল ও পরকালের উভয় জগতের জ্ঞান সমূহকে একটি সুষ্ঠ নীতিমালার মাধ্যমে সমন্বয় সাধন করে একটি মডেল হিসেবে এই প্রতিষ্ঠানকে গড়ে তোলার চেষ্টায় অভিভাবক/অভিভাবিকা , শিক্ষক/শিক্ষিকা ও শিক্ষার্থীদের আমত্মরিক সহযোগিতা নিয়ে সামনে এগিয়ে যাব ইন্শাআলস্নাহ। শিক্ষার্থীরা যদি প্রকৃত শিক্ষা লাভ করে নিজেকে ও দেশ গড়ার কাজে আত্মনিয়োগ করে তবেই আমাদের সম্মিলিত প্রয়াসের সার্থকতা। এছাড়াও ভবিষ্যতে ঢাকা বোর্ডের মধ্যে সেরা দশে নিজেদের অবস্থান তৈরির পরিকল্পনা রয়েছে। জাতীয় পর্যায়ে দেশের আপামর জনসাধরনের দৃষ্টি আকর্ষন ও সুনাম অর্জনের ঐকামিত্মক ইচ্ছা আমাদের রয়েছে। সর্বোপরি, দেশ ও জাতির সামগ্রিক কল্যাণে একঝাঁক মেধাবী ও সৃষ্টিশীল দক্ষ তরম্নন জনশক্তি গড়ার কারিগর হিসেবে কাজ করতে আমরা অঙ্গিকারাবদ্ধ।
চিটাগাংরোড (দক্ষিণ) হিরাঝিল, সড়ক নম্বার-০২
সিদ্ধিরগঞ্জ, নারায়ণগঞ্জ।
ফোন: ৭৬৯১২৯৬,
মোবাইল: ০১৯৩৩৫৭৯৫১৪, ০১৯৩০০৬৪৪৫৩
ওয়েব সাইট: www.giauuddin-imscu.net
১০ম শ্রেণিঃ সানজিদা আক্তার মীম, ফাতেমাতুজ্জোহরা,
জারিন তাসনিম চৌধুরী, ফয়সাল আহমেদ, তনয়া সরকার
৯ম শ্রেণিঃ শাহনাজ আক্তার সুরভী, আমরিন জামান অমি,
রাশেদুল হক রাজু, আব্দুর রহিম মির্জা, রম্নমি আক্তার,
জান্নাতুল ফেরদৌস
৮ম শ্রেণিঃ আশিকুজ্জামান, তরিকত উলস্নাহ, জরিন তাসনিম,
মাসতুরা ফাইরম্নজ, সায়মা হক, সাদিয়া আক্তার মিতি,
তানজিলা নাহার একা, ইশরাত জাহান ইলা
সুমাইয়া সাদিয়া, মমিনুল হক, রাজু আহমেদ
৭ম শ্রেণিঃ ফারিয়া আক্তার রূপা, মারিয়া আক্তার ইভা,
অনিন্দ্য হালদার তনয়, ফারিয়া আজমেরী তরী, সাজেদুন্নাহার শাম্মী
৬ষ্ঠ শ্রেণিঃ সৈয়দা মাসুমা আক্তার শান্তু, মীর সুমাইয়া রহমান,
শারমিন সানজানা, ফাহমিদা হোসেন, পুস্পিতা আমিন,
আল রাফি,আশরাফুল ইসলাম, জায়েদ হাসান, সাইদুর রহমান,
আসলাম সরকার তামিম
পরিকল্পনা ও বাস্তবায়নে: মন্ত্রিপরিষদ বিভাগ, এটুআই, বিসিসি, ডিওআইসিটি ও বেসিস